
ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক এসএম জাহাঙ্গীর হোসেন বলেছেন, আমরা রাজনীতি করি জনগণের কল্যাণের জন্য। জনগণকে ভোগান্তি দেওয়ার জন্য না। আমাদের দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর কর্মসূচি বাতিল করে বলেছেন- জনভোগান্তি হয় আমরা এমন প্রোগ্রাম করব না। জনবান্ধব যে সমস্ত কর্মকাণ্ডগুলো আছে আমরা সেই কর্মকাণ্ডগুলো করব।শনিবার (১৩ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর উত্তরায় বিমানবন্দর থানা অন্তর্গত কাওলা খাল পরিষ্কারের সময় তিনি এসব কথা বলেন।বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নির্দেশে উত্তরায় গত ২ সেপ্টেম্বর থেকে খাল- ডোবা-নর্দমা পরিষ্কার অব্যাহত রেখেছেন বলে জানান এসএম জাহাঙ্গীর হোসেন। তিনি বলেন, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন- আমরা যদি প্রতিটা মহল্লায় প্রতিটা এলাকায় জলাবদ্ধ জায়গাগুলো পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখি তাহলে ডেঙ্গু, চিকনগুনিয়া এই ধরনের মশা-মাছির মহামারি এবং নোংরা থেকে আমাদের সমাজকে আমরা রক্ষা করতে পারব। আমাদের সমাজের মানুষগুলোকে আমরা রক্ষা করতে পারব। তিনি এক মাসের কর্মসূচি ঘোষণা করেছেন।এসএম জাহাঙ্গীর হোসেন বলেন, তারেক রহমানের নির্দেশে খাল নর্দমা ডোবা পরিষ্কার করছি। ২ সেপ্টেম্বর বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর উত্তরায় এসে উদ্বোধন করেছেন। তারপর থেকে একদিনের জন্যও কিন্তু আমাদের বিরাম নেই। আমি এক জায়গায় করছি। অন্য নেতা আরেক জায়গায় করছেন। আমাদের থানা লেভেলের নেতা আরেক জায়গায় করছে। আজকে যেমন আমরা কাওলায় এসেছি। এভাবে আমরা কর্মকাণ্ডগুলো করে যাচ্ছি।
তিনি বলেন, আমাদের মূল কথা হলো যে, আমরা জনগণের জন্য রাজনীতি করি। জনগণের পাশে থেকে আমরা জনগণকে সেবা দিতে চাই। সেবার বাহিরে কোনো কিছু নাই। আমরা যারা রাজনীতি করি আমাদের মূল লক্ষ্য হলো জনগণকে সেবা দেওয়া। করোনার সময়ে সন্তান মারা গেলে বাবা তার লাশ দাফন করতে আসেননি, বাবা মারা গেলে সন্তান তার লাশ দাফন করতে আসেননি সেসময় কিন্তু আমরা মানুষের পাশে ছিলাম। প্রতিটি দুর্যোগে প্রতিটি বিপদে আমরা বিএনপি পরিবার সবসময় আমাদের পার্টির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নির্দেশে আমরা সবসময় মানুষের পাশে থাকি।
তিনি আরও বলেন, আমরা বিশ্বাস করি আগামীদিনে একটি সুষ্ঠ নির্বাচনের মাধ্যমে বিএনপি যদি ইনশআল্লাহ দেশের ক্ষমতা গ্রহণ করে তখন তারেক রহমান বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হলে আজকের যে চিন্তা চেতনা এই চিন্তা চেতনাকে এই মানুষের ভিতরে ছড়িয়ে দিবেন। আমরা চাই জনগণকে ঐক্যবদ্ধ করে একটি সুন্দর এবং মানবিক রাষ্ট্র গঠন করতে। আমরা বিশ্বাস করি সারা বাংলাদেশের মানুষ তারেক রহমানের নেতৃত্ব ঐক্যবদ্ধ। কোনোভাবেই কোনো ষড়যন্ত্র করে নির্বাচনকে ব্যাহত করা যাবে না। ইনশাআল্লাহ আমাদের ফেব্রুয়ারিতে যে নির্বাচন হবে জনগণ ঐক্যবদ্ধ আছে। জনগণ একটি সুষ্ঠ ভোটের আশায় আছে এবং আমার ভোট আমি দিব। যাকে খুশি তাকে দিব। জনগণ সেই সুযোগ পেলে অবশ্যই বিএনপিকে ভোট দিবে এবং আগামী দিনে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হবেন আমাদের দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। কাজেই আমরা সবাই ঐক্যবদ্ধ আছি।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন বিএনপি নেতা জুলহাস পারভেজ মোল্লা, শাহাবুদ্দিন সাগর, মনির হোসেন ভূঁইয়া, জালাল আহমেদ, জুলহাস ভুঁইয়া, মাওলানা আমির হামজা, মুস্তাফিজুর রহমান বাদল, এহসানুল হক চৌধুরী, এসএম রুনু মোল্লা, আলম মেম্বার, কাজী ইকবাল, আব্দুল করিম, আমির হোসেন, শহিদুল আলম বাবুল, শফিকুল ইসলাম, রাজু আহমেদ, সোহানুর রহমান সোহাগ, এসএম রহিমসহ এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ ও বিমানবন্দর থানা বিএনপি অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।
তিনি বলেন, আমাদের মূল কথা হলো যে, আমরা জনগণের জন্য রাজনীতি করি। জনগণের পাশে থেকে আমরা জনগণকে সেবা দিতে চাই। সেবার বাহিরে কোনো কিছু নাই। আমরা যারা রাজনীতি করি আমাদের মূল লক্ষ্য হলো জনগণকে সেবা দেওয়া। করোনার সময়ে সন্তান মারা গেলে বাবা তার লাশ দাফন করতে আসেননি, বাবা মারা গেলে সন্তান তার লাশ দাফন করতে আসেননি সেসময় কিন্তু আমরা মানুষের পাশে ছিলাম। প্রতিটি দুর্যোগে প্রতিটি বিপদে আমরা বিএনপি পরিবার সবসময় আমাদের পার্টির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নির্দেশে আমরা সবসময় মানুষের পাশে থাকি।
তিনি আরও বলেন, আমরা বিশ্বাস করি আগামীদিনে একটি সুষ্ঠ নির্বাচনের মাধ্যমে বিএনপি যদি ইনশআল্লাহ দেশের ক্ষমতা গ্রহণ করে তখন তারেক রহমান বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হলে আজকের যে চিন্তা চেতনা এই চিন্তা চেতনাকে এই মানুষের ভিতরে ছড়িয়ে দিবেন। আমরা চাই জনগণকে ঐক্যবদ্ধ করে একটি সুন্দর এবং মানবিক রাষ্ট্র গঠন করতে। আমরা বিশ্বাস করি সারা বাংলাদেশের মানুষ তারেক রহমানের নেতৃত্ব ঐক্যবদ্ধ। কোনোভাবেই কোনো ষড়যন্ত্র করে নির্বাচনকে ব্যাহত করা যাবে না। ইনশাআল্লাহ আমাদের ফেব্রুয়ারিতে যে নির্বাচন হবে জনগণ ঐক্যবদ্ধ আছে। জনগণ একটি সুষ্ঠ ভোটের আশায় আছে এবং আমার ভোট আমি দিব। যাকে খুশি তাকে দিব। জনগণ সেই সুযোগ পেলে অবশ্যই বিএনপিকে ভোট দিবে এবং আগামী দিনে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হবেন আমাদের দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। কাজেই আমরা সবাই ঐক্যবদ্ধ আছি।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন বিএনপি নেতা জুলহাস পারভেজ মোল্লা, শাহাবুদ্দিন সাগর, মনির হোসেন ভূঁইয়া, জালাল আহমেদ, জুলহাস ভুঁইয়া, মাওলানা আমির হামজা, মুস্তাফিজুর রহমান বাদল, এহসানুল হক চৌধুরী, এসএম রুনু মোল্লা, আলম মেম্বার, কাজী ইকবাল, আব্দুল করিম, আমির হোসেন, শহিদুল আলম বাবুল, শফিকুল ইসলাম, রাজু আহমেদ, সোহানুর রহমান সোহাগ, এসএম রহিমসহ এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ ও বিমানবন্দর থানা বিএনপি অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।